করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকতে নিয়মিত হাত ধোয়ার নিয়ম দেখে নিন!
Monday, March 23, 2020
- 5:17:00 AM
- Kabbomoy
- করোনা
- No comments
করোনাভাইরাস:
লক্ষ্মণ, চিকিৎসা ও সুরক্ষার উপায়
কী
করোনাভাইরাস,
যার পোশাকি নাম কোভিড-১৯, সেই রোগটিকে
এখন বিশ্ব মহামারি ঘোষণা
করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এই ভাইরাস- যা পূর্বে বিজ্ঞানীদের
অজানা ছিল- এর মধ্যেই
চীনে অনেক মানুষের ফুসফুসের
মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করেছে
এবং বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে এরই মধ্যে
ছড়িয়ে পড়েছে।
ভাইরাসটা
কী?
করোনাভাইরাস
এমন একটি সংক্রামক ভাইরাস
- যা এর আগে কখনো
মানুষের মধ্যে ছড়ায়নি।
সারাবিশ্বে
এরই মধ্যে ১৫০টির বেশি
দেশে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী
প্রাণহানি হয়েছে ৭ হাজারের
বেশি মানুষের।
ভাইরাসটির
আরেক নাম ২০১৯ - এনসিওভি
বা নভেল করোনাভাইরাস।
এটি এক ধরণের করোনাভাইরাস। করোনাভাইরাসের
অনেক রকম প্রজাতি আছে,
কিন্তু এর মধ্যে মাত্র
ছয়টি প্রজাতি মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে
পারে। তবে
নতুন ধরণের ভাইরাসের কারণে
সেই সংখ্যা এখন থেকে
হবে সাতটি।
২০০২ সাল থেকে চীনে
মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া
সার্স (পুরো নাম সিভিয়ার
এ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামে যে ভাইরাসের
সংক্রমণে পৃথিবীতে ৭৭৪জনের মৃত্যু হয়েছিল আর
৮০৯৮জন সংক্রমিত হয়েছিল। সেটিও
ছিল এক ধরণের করোনাভাইরাস।
নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে
নানা নামে ডাকা হচ্ছিল,
যেমন: 'চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস',
'২০১৯ এনকভ', 'নতুন ভাইরাস', 'রহস্য
ভাইরাস' ইত্যাদি।
এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের
দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস
ডিজিজ ২০১৯'-এর সংক্ষিপ্ত
রূপ।
রোগের
লক্ষ্মণ কী:
রেসপিরেটরি
লক্ষণ ছাড়াও জ্বর, কাশি,
শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষণ।
এটি ফুসফুসে আক্রমণ করে।
সাধারণত
শুষ্ক কাশি ও জ্বরের
মাধ্যমেই শুরু হয় উপসর্গ
দেখা দেয়, পরে শ্বাস
প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়।
সাধারণত
রোগের উপসর্গগুলো প্রকাশ পেতে গড়ে
পাঁচদিন সময় নেয়।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ভাইরাসটির
ইনকিউবেশন পিরিয়ড ১৪দিন পর্যন্ত স্থায়ী
থাকে। তবে
কিছু কিছু গবেষকের মতে
এর স্থায়িত্ব ২৪দিন পর্যন্ত থাকতে
পারে।
মানুষের
মধ্যে যখন ভাইরাসের উপসর্গ
দেখা দেবে তখন বেশি
মানুষকে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকবে তাদের।
তবে এমন ধারণাও করা
হচ্ছে যে নিজেরা অসুস্থ
না থাকার সময়ও সুস্থ
মানুষের দেহে ভাইরাস সংক্রমিত
করতে পারে মানুষ।
শুরুর
দিকের উপসর্গ সাধারণ সর্দিজ্বর
এবং ফ্লু'য়ের সাথে
সাদৃশ্যপূর্ণ হওয়ায় রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে
দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া স্বাভাবিক।
করোনাভাইরাসের
প্রাদুর্ভাব অনেককে সার্স ভাইরাসের
কথা মনে করিয়ে দিয়েছে
যা ২০০০ সালের শুরুতে
প্রধানত এশিয়ার অনেক দেশে ৭৭৪
জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিলো ।
নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে
দেখা গেছে এটি অনেকটাই
সার্স ভাইরাসের মতো।
Monday, January 20, 2020
- 7:50:00 AM
- Kabbomoy
- নতুন আবিস্কার, প্রতিদিনের স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য টিপস
- 1 comment
চীনে নতুন ভাইরাসে আক্রান্ত
রোগীর সংখ্যা গত শনি
ও রবিবারে তিন গুন বেড়ে
গেছে। ভাইরাসটি
এখন উহান থেকে অন্যান্য
বড় বড় শহরেও ছড়িয়ে
পড়তে শুরু করেছে।
এক কোটিরও বেশি মানুষের
শহর উহানে নতুন করে
১৩৬ জন আক্রান্ত হয়েছে। রাজধানী
বেইজিং-এ আক্রান্ত হয়েছে
আরো দুজন এবং শেনঝেনে
এখনও পর্যন্ত একজন আক্রান্ত হওয়ার
খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
এনিয়ে
মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০০
জনে। এর
মধ্যে তিনজন মারাও গেছেন।
কিন্তু
যুক্তরাজ্যে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আক্রান্ত মানুষের
সংখ্যা সরকারি হিসেবের চাইতেও
অনেক বেশি। তাদের
ধারণা প্রায় ১,৭০০
মানুষ আক্রান্ত হয়েছে।
ভাইরাসটির
নাম করোনাভাইরাস।
লোকজন
এই ভাইরাসে এমন এক সময়ে
আক্রান্ত হচ্ছে যখন চীনে
নতুন বছরে উদযাপনের জন্যে
লাখ লাখ মানুষ ছুটিতে
বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বছরের
এই সময়ে তারা এক
সপ্তাহের মতো ছুটি কাটায়
যখন তারা নিজেদের গ্রামের
বাড়িতে পরিবারের কাছে বেড়াতে যায়। একারণে
এই ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে কিছুটা উদ্বেগ
তৈরি হয়েছে।
চীনে স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষ বলছে,
এই ভাইরাসটি প্রতিরোধ-যোগ্য এবং একে
নিয়ন্ত্রণ করাও সম্ভব।
কর্মকর্তারা
বলছেন, যারাই উহান শহর
ছেড়ে অন্যান্য শহরে যাবে তাদের
প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা হবে।
কখন থেকে শুরু
স্বাস্থ্য
কর্মকর্তারা গত ডিসেম্বর মাসে
উহানে প্রথম এই ভাইরাসের
সংক্রমণ নিশ্চিত করেছিলেন।
তারা বলছেন, এটি করোনাভাইরাসের
একটি প্রজাতি।
এই ভাইরাসের ফলে লোকজন নিউমোনিয়াতে
আক্রান্ত হয়েছে। তবে
ভাইরাসের এই ধরনটি সম্পর্কে
এখনও বিস্তারিত কিছু জানা যায়
নি।
ধারণা
করা হয় যে একটি
বাজার থেকে এই ভাইরাসটি
ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে
কিন্তু এটি ঠিক কিভাবে
ছড়িয়ে পড়ছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা
ও বিজ্ঞানীরা এখনও সেটা নিশ্চিত
করতে পারেন নি।
চীনের
বাইরে আরো তিনটি দেশেও
এই ভাইরাসটি পাওয়া গেছে।
দেশগুলো হচ্ছে- দক্ষিণ কোরিয়া,
থাইল্যান্ড এবং জাপান।
নতুন এই ভাইরাসের প্রকোপ
সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে
দিয়েছে। সার্স
ভাইরাসও এক ধরনের করোনাভাইরাস।
২০০০ সহস্রাব্দের শুরুর দিকে সার্স
ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭৭৪ জন
নিহত হয়ে যাচ্ছে।
মূলত এশিয়ারই বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসটি
ছড়িয়ে পড়েছিল।
নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে
দেখা গেছে এর সাথে
সার্স ভাইরাসের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
আমরা কী জানি
ধারণা
করা হচ্ছে এটি করোনাভাইরাসের
একটি নতুন প্রজাতি।
এর আগে মানবদেহে এই
ভাইরাসের সংক্রমণের ঘটনা ঘটেনি।
করোনাভাইরাসের
মধ্যে রয়েছে অনেক ধরনের
ভাইরাস। এসবের
মধ্যে ৬টি সম্পর্কে জানা
গেছে যা মানুষের দেহে
সংক্রমিত হয়েছে। এই
প্রজাতিটি নিশ্চিত করা হলে এখনও
পর্যন্ত জানা করোনাভাইরাসের সংখ্যা
হবে ৭।
বিজ্ঞানীরা
মনে করছেন, পশু থেকেই
এই ভাইরাসের উৎপত্তি। সম্ভবত
তারাই এর প্রাথমিক উৎস। কোন
কোন ক্ষেত্রে মানুষ থেকেও মানুষে
ছড়াতে পারে।
এই ভাইরাসে সংক্রমণের কিছু উপসর্গ হচ্ছে,
শ্বাসকষ্ট-জনিত সমস্যা, জ্বর,
কাশি।
লোকজনকে
জীবন্ত পশুর অনিরাপদ সংস্পর্শ
এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া
হচ্ছে। সর্দি
কাশিতে ভুগছে এমন লোকজনের
ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে না যাওয়ারও পরামর্শ
দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
Monday, October 16, 2017
- 10:12:00 AM
- Kabbomoy
- Doctor's Chamber, জরুরী বিভাগ
- No comments
চক্ষু বিশেষজ্ঞের ডাক্তারদের চেম্বার ও ঠিকানা
জেনে নিন বিশেষজ্ঞ চোখের ডাক্তারের চেম্বার, ঠিকানা, রোগী দেখার সময়সূচি ও ফোন নম্বর
ডা. মো. আব্দুল মান্নানএমবিবিএস; ডি.ও; এফসিপএস; এফআরএসএইচ (লন্ডন); ট্রেনিং ইন অরবিস (আমেরিকা) | চেম্বার : ইসলামিয়া অপটিক্যাল ৩/৯, জনসন রোড, ঢাকা-১১০০। যোগাযোগ : টেলিফোন : ৭১১৩৭৯৭ ; মোবাইল : ০১৭১৫-৮২০৬১৩, ০১৭৩২-০৭৮৩২৩ অবস্থান : লিয়াকত এভিনিউ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের বিপরীতে। রোগী দেখার সময় : সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা। সিরিয়াল বুকিংয়ের ফোন নম্বর : ০১৭৩৬-৬৬২৫৮৯, ৭১১৩৭৯৭ প্রেসক্রিপশন ফি : নতুন রোগী =৪০০ টাকা, পুরাতন রোগী =৩০০ টাকা, রিপোর্ট দেখাতে =৩০০ টাকা । |
ডা. আনসারুল হকএমবিবিএস, ডিএ, এফআরএফএ | চেম্বার : ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল; ২য় তলা, রুম নম্বর : ২২৩ ঠিকানা : বাড়ি নম্বর: ৬, রোড নম্বর: ৪, ধানমন্ডি, ঢাকা। অবস্থান : পূবালী ব্যাংকের ৫৫০ গজ উত্তরে ও ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল সংলগ্ন ৫০ গজ উত্তরে অবস্থিত ফোন : ৯৬৭৬৩৫৬, ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৮৬১৭৩৭২ রোগী দেখার সময় : সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা [শুক্রবার বন্ধ] সিরিয়াল বুকিংয়ের ফোন নম্বর : ৯৬৭৬৩৫৬, ৮৬১০৭৯৩-৮ প্রেসক্রিপশন ফি : নতুন রোগী ৬০০ টাকা; পুরাতন রোগী/ দ্বিতীয় সাক্ষাৎ ৪০০ টাকা। তৃতীয় সাক্ষাৎ ৩০০ টাকা; রিপোর্ট দেখাতে ২০০ টাকা। |
ডা. সাহাদাত হোসেন শেখএমবিবিএস, এফসিপিএস (সার্জারী), এমআরসিএস (ইডেনবার্গ), ট্রেনিং ইন ক্লোরিক্টাল সার্জারী (মাউন্ট সাইনাই ইউনিভার্সিটি হসপিটাল (কানাডা) | চেম্বার : ল্যাব এইড হসপিটাল, ৩য় তলা, রুম নম্বর ৩০৫ ঠিকানা : বাড়ি -১৩/এ, রোড-৩৫, গুলশান-২, ঢাকা। ফোন: ৮৮৩৫৯৮১-৪, ৮৮৫৮৯৪৩, ৮৮৩৫৯৬৬ রোগী দেখার সময় : রবিবার, মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত। সিরিয়াল বুকিংয়ের ফোন নম্বর : ৮৮৩৫৯৮১-৪, ৮৮৫৮৯৪৩, ৮৮৩৫৯৬৬ প্রেসক্রিপশন ফি : নতুন রোগী/১ম সাক্ষাৎ ৬০০ টাকা; পুরাতন রোগী/২য় সাক্ষাৎ ৩০০ টাকা পরবর্তীতে প্রতিবার ফি ৩০০ টাকা; রিপোর্ট দেখাতে ফি লাগে না। |
ডা. শারমীনা আলাউদ্দিনএমবিবিএস, এফসিপিএস, লেজার বিশেষজ্ঞ (বিএসএসএমএস) | চেম্বার : স্কয়ার হাসপাতাল, ৩য় তলা, রুম নং ৩০৬।ঠিকানা : ১৮/এফ বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান সড়ক, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা। ফোন নম্বর: ৮১২৯৩৩৪, ৯১৪৬২৪৮, ৮১৫৬৫২২, ৮১৫৭৮৫৩ এবং ৮১৫৯৪৫৭-৬৪রোগী দেখার সময় : সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত (শুক্রবার ও শনিবার বন্ধ)সিরিয়াল বুকিংয়ের ফোন নম্বর : ৮১৫৯৪৫৭, ০১৭১৩-৩২৮৩৩৯প্রেসক্রিপশন ফি : নতুন রোগী ৮০০ টাকা; পুরাতন রোগী/ দ্বিতীয় সাক্ষাৎ ৭০০ টাকা। তৃতীয় সাক্ষাৎ ৬০০ টাকা; রিপোর্ট দেখাতে ৫০০ টাকা ফি দিতে হয়। |
ডা. খালিদ রেজা এমবিবিএস, ডিও (গ্লাসগো, এবং জাতীয় চক্ষু ইনস্টিটিউট) | চেম্বার : ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ২য় তলা, রুম নম্বর: ২৮০ ঠিকানা : বাড়ি নম্বর: ৬, রোড নম্বর: ৪, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫ ফোন : ৯৬৭৬৩৫৬, হটলাইন : ০১৭৩০৭০৮০২০ রোগী দেখার সময় : সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত (শুক্রবার ও শনিবার বন্ধ) সিরিয়াল বুকিংয়ের ফোন নম্বর : ৯৬৭৬৩৫৬, ৮৬১০৭৯৩-৮। প্রেসক্রিপশন ফি : নতুন রোগী/১ম সাক্ষাৎ ৬০০ টাকা; পুরাতন রোগী/২য় সাক্ষাৎ ৫০০ টাকা। পরবর্তীতে প্রতিবার ফি ৪০০ টাকা; রিপোর্ট দেখাতে ফি লাগে না। |
Wednesday, October 11, 2017
- 10:37:00 AM
- Kabbomoy
- চিকিৎসা সংবাদ, নতুন আবিস্কার, শিশুস্বাস্থ্য
- No comments
ডায়রিয়ার
ওরস্যালাইনের
মতো
নিউমোনিয়া
চিকিত্সায়
‘বাবল
সিপিএপি
যন্ত্র’
যুগান্তকারী
আবিষ্কার:
একটি
শ্যাম্পুর
বোতল
এবং
কিছু
প্লাস্টিকের
নল
(বাবল
সিপিএপি
যন্ত্র)
বাঁচিয়ে
দিতে
পারে
লাখো
শিশুর
জীবন?
নিউমোনিয়া
হলে
শিশুদের
ফুসফুস
প্রয়োজনীয়
মাত্রায়
অক্সিজেন
নেয়া
বন্ধ
করে
দেয়। তাদের তখন নিঃশ্বাসে সাহায্য করতে পারে একটি ভেন্টিলেটর। যার খরচ ১৫ হাজার ডলার।
কিন্তু
এই
বাবল
সিপিএপি
যন্ত্রের
দাম
মাত্র
১.২৫ ডলার। ডায়রিয়ার ওরস্যালাইনের মতো নিউমোনিয়া চিকিত্সায় ‘বাবল সিপিএপি যন্ত্র’ একটি যুগান্তকারী আবিস্কার।
আগে
ডায়রিয়া
কিংবা
কলেরা
হলো
মৃত্যু
ছিল
অবধারিত। এখন খাবার স্যালাইন আবিস্কারের ফলে কেউ আর ডায়রিয়ায় মারা যায় না। তেমনি স্বল্প মূল্যের এই বাবল সিপিএপি যন্ত্র নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের বাঁচিয়ে দিবে।
গবেষণার
পর
ডা.
মোহাম্মদ
জোবায়ের
চিস্তি
এই
যন্ত্র
আবিস্কার
করেছেন। যন্ত্রের মূল অংশটি হলো শ্যাম্পুর খালি বোতল। এই যন্ত্র এ পর্যন্ত ৬০০-র বেশি বাচ্চাকে বাঁচতে সাহায্য করেছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)